অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে ইনকাম করার উপায়

 
অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজেই ইনকাম করা যায়।আজকে আমি আপনাদের সাথে এমন কিছু টিপস এবং ট্রিকস  শেয়ার করবো যেটির মাধ্যমে আপনারা খুব সহজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে খুব বেশি পরিশ্রম করতে হয় না।আজ আমি আপনাদের সঙ্গে এমন কিছু ছোট ছোট টিপস শেয়ার করবো যেই টিপস গুলো মেনে চললে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং থেকে অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 

পোস্ট সূচীপত্র :অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে ইনকাম করার উপায় 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে ইনকাম করার উপায় 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে খুব সহজে ইনকাম করার কিছু টিপস রয়েছে। এই টিপসগুলো যদি কেউ ফলো করে তাহলে আশা করছি সে খুব সহজে একজন অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটের হয়ে উঠবে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা কি।অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কি সেটি যদি আমরা না জানি তাহলে অবশ্যই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবো না। তাহলে আসুন জেনে নেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং টা কি।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে আপনার ওয়েবসাইটে অন্যের পণ্য বা সেবার প্রচার-প্রচারণা করা। বর্তমান যুগে আমরা সকলে ইন্টারনেটের ওপর অনেক নির্ভরশীল। আমরা ইন্টারনেটের মাধ্যমে নিজেদের সকল কাজ করে থাকি। আর সেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে আমরা আমাদের পণ্য বা সেবার প্রচার প্রচারণা করে থাকছে। কিন্তু এই প্রচার প্রচারণা তো আর শুধু ইন্টারনেটের মাধ্যমে হচ্ছে না কিছু কিছু ওয়েবসাইট দিয়ে এ প্রচার-প্রচারণা হচ্ছে।

অ্যাফিলিয়েট মাধ্যমে সে সকল প্রচার প্রচারণা করা হয়। আপনি আপনার ওয়েবসাইটকে র‍্যাংক করানোর পর সে ওয়েবসাইটের মাধ্যমে আপনি যে সকল পণ্য বা সেবার প্রচার প্রচারণা করবেন সেটি হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সফল হওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে কিছু নিয়ম ফলো করতে হবে। নিয়ম গুলো ফলো করার মাধ্যমে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটের হয়ে উঠতে পারবেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কিভাবে শুরু করবো

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি ব্লগার ওয়েব সাইট থাকতে হবে  ব্লগার।  ব্লগার ওয়েব সাইট এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন। আরো অনেক সাইট আছে যে সাইটগুলোর মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন।  ব্লগার ওয়েব সাইড এর মাধ্যমে আপনি খুব সহজে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য শুধুমাত্র ব্লগার ওয়েবসাইট তৈরি করলেই হবে না। ব্লগার ওয়েব সাইডটের মধ্যে প্রতিদিন কন্টেন্ট পাবলিশ করতে হবে। এবং সেটি রাঙ্ক করবে এবং  ওয়েব সাইটটি গুগল এডসেন্স পেয়ে যাবে তার মধ্যে থেকে আপনি অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং শুরু করতে পারবেন। শুধুমাত্র যে আপনি ব্লগার ওয়েব সাইটের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন তা না। অন্যান্য মাধ্যমেও করতে পারবেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অনেকগুলো মার্কেটপ্লেস রয়েছে। সেগুলোর মাধ্যমে আপনি  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন  সেগুলো। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে এমন কিছু বড় বড় ওয়েবসাইট রয়েছে। এই ওয়েব সাইডে অনেক  মানুষ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করছে। আপনি নিজে নিজেও অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং  করতে পারেন এবং হয়ে উঠতে পারেন একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে কত পারসেন্ট কমিশন পাওয়া যায় 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং মানে আমরা সকলেই জানি যে অন্য কারোর পণ্য নিজের ওয়েবসাইট থেকে বিজ্ঞাপন দেয়াকে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং বলে।সেজন্য আপনি যখন অন্য কারোর হয়ে কোন কাজ করে দেবে অবশ্যই তার থেকে আপনি কিছু কমিশন প্রাপ্য হন। তাই আপনি যখন কারোর পণ্য বা সেবার নিজের ওয়েবসাইট থেকে বিজ্ঞাপন দেবেন অবশ্যই তখন আপনি তার কাছ থেকে কমিশন পাবেন। 

এখন প্রশ্ন হচ্ছে আপনি যে আপনার ওয়েবসাইট থেকে তাদের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন দিবেন এবং তারা আপনাকে কতটুকু পরিমাণের কমিশন দেবে। তাদের কমিশন টা নির্ভর করছে শুধুমাত্র আপনি যে পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন তার মূল্য কেমন তার ওপরেই নির্ভর করবে আপনি কত পারসেন্ট কমিশন পাবেন। এবং সেই মূল্যকে মাথায় রেখ আপনাকে কমিশন দেওয়া হবে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে সর্বনিম্ন ৫% এবং সর্বোচ্চ ৭০%  পারসেন্ট কমিশন প্রদান করা হয়। আমি আপনাদের শুরুতেই বলেছি যে আপনি কোন মূল্যের পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন প্রকাশ করবেন তার ওপরে নির্ভর করবে আপনি কত পারসেন্ট কমিশন পাবেন। আপনি যত বড় বড় কোম্পানির বা প্রতিষ্ঠানের কাজ ধরবেন তত বেশি কমিশন পাবেন। কমিশনটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কেমন সেল করতে পারছেন। 

 অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবো

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কেন করবেন এই প্রশ্নটি সকলের মনে আসতেই  পারে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি সাইট যে সাইডের মাধ্যমে আপনি বহু টাকা ইনকাম করতে পারবেন।স্টুডেন্ট  যারা আছে তারা এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হচ্ছে। প্রত্যেকের চাই নিজে নিজে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে। খুব সহজে দ্রুত ইনকাম করার উপায় হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে নিজের কোন বিনিয়োগ না করে খুব সহজে টাকা ইনকাম করার একটি উপায়।বর্তমান সময় মানুষ এখন ইন্টারনেটের উপরে বেশি নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করে তাদের জামা কাপড় চিকিৎসা খাবার সকল ধরনের পণ্য কিনে থাকছে বা সেবা নিয়ে থাকছে । আর সেটিকে বলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে সেবা নেওয়া।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং আস্তে আস্তে বিশ্বে বহুল সারা ফেলছে। এভাবে চলতে থাকলে একসময় এর মূল্য অনেক বেশি হয়ে দাঁড়াবে। কারণ অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে নিজে কোন বিনিয়োগ না করে অন্যের ওপর দিয়ে অর্থ উপার্জন করা যায়। অনেকেই আছে যাদের বিনিয়োগ নেই তারা এই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করতে পারে। এবং হয়ে উঠতে পারে একজন সফল অ্যাফিলিয়েট মার্কেটের। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সুবিধা 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার অনেক সুবিধা রয়েছে। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনি আপনার ওয়েবসাইটাকে অনেক গ্রাহকের নিকট পৌঁছে দিতে পারছেন। গ্রাহকের নিকট আপনি সরাসরি যোগাযোগ করতে পারছেন। তার মাধ্যমে আপনার ওয়েব সাইটের পরিচিতি আরো বৃদ্ধি পাচ্ছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে এই সকল সুবিধাগুলো রয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং  এর মাধ্যমে আপনি সরাসরি গ্রাহকের কাছে পৌঁছে যাবেন। 

আপনি যত বেশি আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন প্রচার করবেন তত আপনার ওয়েবসাইট মানুষের কাছে বেশি পরিচিত হবে। এবং আপনি গুগলেও আপনার ওয়েবসাইটটিকে ভালো জায়গায় পৌঁছে নিয়ে যেতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার মাধ্যমে যেমন আপনি কোন ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান বা কোন কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করছেন এবং তাদেরকে গ্রাহকের কাছাকাছি পৌঁছে দিচ্ছেন। 

আসলে মার্কেটিং করার মাধ্যমে আপনিও আপনার ওয়েব সাইটটিকে গ্রাহকের কাছে পৌঁছে দিচ্ছেন। গ্রাহকের কাছে এ আপনার ওয়েব সাইটি পৌঁছানোর মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিটর বেশি আছে এবং ও গুগলেও আপনার ওয়েবসাইট রাংক  করবে। তাই অবশ্যই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার অনেকগুলো সুবিধা রয়েছে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে আপনি ভবিষ্যতে সফলতার উচ্চশিখরে পৌঁছাবেন। 

 কতগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায় 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করার আগে অবশ্যই আপনাকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বিষয়ে শুধু ধারণা থাকলেই হবে না তার সকল বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করা অত্যাবশক। এখন প্রশ্ন হচ্ছে যে কতগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যায়। অনেকের মনে এই প্রশ্নটি আসতে পারে। তাই এখন আপনাদের জানাবো যে কতগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে আপনি এফিলেট মার্কেটিং করতে পারবেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য খুব বেশি প্রোডাক্ট এর প্রয়োজন হয় না। আপনি যদি ভালো ভালো কোম্পানি বা ভাল ভাল প্রতিষ্ঠানের পণ্যের বিজ্ঞাপন চালান। তাহলে আপনার মাসে ভালো টাকা ইনকাম হবে। তাই অবশ্যই সে দিক বিবেচনা করে আপনাকে এফিলিট মার্কেটিং করতে হবে। আপনাকে এমন কিছু প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে যারা আপনাকে সামান্য কিছু বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে অনেকগুলো অর্থ প্রদান করে থাকবে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে গ্রাহকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হয়। গ্রাহকদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখার মাধ্যমে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং করতে সুবিধা হবে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি মাধ্যম যে মাধ্যমে আপনি গ্রাহকের সঙ্গে যত সু-সম্পর্ক বজায় রাখবেন আপনার প্রোডাক্ট তত সেল হবে। এফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সামান্য কিছু প্রোডাক্ট থাকলেই হয়। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাইট 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে হলে সব থেকে বড় প্রশ্ন হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন কোন সাইড রয়েছে। অনেকে বলতে পারেন যে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা তো সহজ কিন্তু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর সাইডগুলো কোথায় পাবো। দেশে এবং দেশের বাইরে অনেকগুলো অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার সাইট রয়েছে। যেমন আমাদের বাংলাদেশের সব থেকে বড় অ্যাফিলিয়েট মার্কেট হচ্ছে দারাজ। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য বাংলাদেশের  থেকে বড় মার্কেট হচ্ছে দারাজ আর কোন মার্কেট হচ্ছে দারাজ। তাই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য যদি কেউ চায় তাহলে দারাজের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং  করতে পারে। আবার যদি কেউ চায় তাহলে নিজে নিজে ওয়েবসাইট তৈরি করে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে পারে। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য শুধু অন্যের সাইড না নিজের সাইট থাকলেও করা যায়। 

অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার জন্য নিজের সাইট করা যায় এরকম অনেকেই জানে না। সেজন্য আজ আমার এ কনটেন্টে বলে দিব অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার জন্য কোন কোন সাইট প্রয়োজন।আপনি ব্লগার একাউন্ট এর মাধ্যমে মার্কেটিং করতে পারবেন। প্রথমত ব্লগার একাউন্টে কনটেন্ট লিখতে হবে এবং তার মধ্যে বিজ্ঞাপন প্রচার করতে পারবেন। খুব সহজেই ব্লগারের মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করা যায়। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য কোন বিষয়ে জানা প্রয়োজন 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করবেন কিন্তু জানেন না যে কোন কোন বিষয় না জানা থাকলে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা অসম্ভব। অবশ্যই আপনাকে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার আগে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে ধারণা রাখতে হবে। এখন বলা যেতে পারে যে কোন কোন বিষয়ে ধারণা রাখা প্রয়োজন। গ্রাহকের রুচির সম্পর্কে অবগত থাকলে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করা সুবিধা হবে। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে গ্রাহকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে হবে। আপনি যখন গ্রাহকের রুচি সম্পর্কে অবগত থাকবেন তখনই আপনি অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে পারবেন। অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং এ গ্রাহকের রুচির সবথেকে বেশি ম্যাটার করে। তাই অবশ্যই আপনাকে গ্রাহকের রুচির দিকে খেয়াল রেখে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে হবে।আপনাকে এমন কোন প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির নির্বাচন করতে হবে যারা বিশ্বস্ত। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য খুব বেশি কিছু জানার প্রয়োজন হয় না। সামান্য কিছু কিছু জিনিস নির্বাচনের মাধ্যমে আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটার হতে পারবেন। এমন কোন কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপন প্রচার করা যাবে না যেসব বিজ্ঞাপনে মানুষের ক্ষতি হবে। সেজন্য বিজ্ঞাপন প্রচার করার আগে অবশ্যই সে কোম্পানি বাসে প্রতিষ্ঠানের বিশ্বস্ততা যাচাই করে নিতে হবে। তাহলে আপনি সফল ভাবে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে পারবেন। 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং কোর্স 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করার জন্য অবশ্যই আপনার কিছু কিছু জিনিস শেখার প্রয়োজন রয়েছে। জিনিস গুলো জানার জন্য শেখার জন্য আপনাকে অবশ্যই কোন না কোন কোর্স কমপ্লিট করতে হবে। এখন বলতে পারেন যে যে যেহেতু অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করা যাবে তাহলে কোর্স কেন করবো। অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার আগে সর্বপ্রথম কোর্স করা এজন্যই প্রয়োজন তারা আপনাকে সঠিক গাইড লাইন প্রদান করবে। 

অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার জন্য সর্বপ্রথম প্রয়োজন সঠিক গাইড লাইনের। যদি আপনি সঠিক কোন গাইড লাইন না পান অবশ্যই আপনি অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে পারবেন না। যদিও  অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং শুরু করতে পারেন আপনি তাতে সফলতা আনতে পারবেন না। তাই অবশ্যই আপনাকে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করার আগে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং এর কোর্স কমপ্লিট করতে হবে। 

অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং কোর্স যদি আপনি সঠিকভাবে সম্পূর্ণ করেন তাহলে আপনি অবশ্যই একজন সঠিক অ্যাফিলিয়েট মারকেটার হতে পারবেন। কারণ তারা আপনাকে সঠিক গাইডলাইন দিবে। আপনাকে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং শেখার জন্য সঠিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে। সঠিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করার মাধ্যমে আপনি সফলভাবে এফিলিয়েট মার্কেটের হতে পারবেন। 

শেষ কথা 

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং সম্পর্কে আমি আমার এই কনটেন্টে আপনাদেরকে অনেক কিছু জানানোর চেষ্টা করেছি অনেক তথ্য প্রদান করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আমার এই কনটেন্টটি পরে আপনি আপনার তথ্যগুলো খুজে পাবেন। এবং খুব সহজে কিভাবে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং শুরু করা যায় তার ধারণা পাবেন। অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করতে হলে কি কি ধারণা প্রয়োজন সকল কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। 

এই কনটেন্টির মাধ্যমে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং করলে কেমন সফলতা পাওয়া যায় অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করলে গ্রাহকের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় থাকবে। কোন প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করলে অ্যাফিলিয়েট  মার্কেটিং এ দ্রুত সফলতা পাওয়া যাবে সকল কিছু তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আমার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে অজানা কিছু তথ্য পাবেন। এবং অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে আগ্রহ প্রকাশ করবেন।  

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url