রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায়

 রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় 

কোন মেয়েই না চায় সুন্দর চেহারার অধিকারী হতে, উজ্জ্বল ত্বক পেতে। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কিভাবে রাতারাতি ফর্সা হওয়া যায়। রাতারাতি ফর্সা হওয়ার কিছু উপায় আছে যে উপায়গুলো অবলম্বন করার মাধ্যমে আপনি রাতারাতি ফর্সা হতে পারবেন। 

আরগানিক মাধ্যমেও যে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা যায় এবং সেটি স্থায়ী হয় সেটি অনেকেই জানেনা। তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে অর্গানিক পদ্ধতিতে নিজের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করা যায়। 

পোস্ট সূচিপত্র: রাতারাতি ফর্সা হওয়ার  উপায়

রাতারাতি ফর্সা হওয়ার উপায় 

প্রতিটি মেয়ে চাই নিজের চেহারা সৌন্দর্য ধরে রাখতে, উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে।সেটি কেমিক্যাল জাতীয় পণ্যের মাধ্যমে হোক বা প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে হোক। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব রাতারাতি প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়। প্রাকৃতিকভাবেও নিজের চেহারা সুন্দর করা যায়। এবং চেহারার উজ্জ্বলতা ধরে রাখা যায়। 

প্রতিদিন রাতে যদি হলুদ,মসুর ডাল দুধ এবং কমলার খোসা একসঙ্গে মিশ্রন করে সেটি যদি আমরা আমাদের মুখে লাগাই তাহলে আমরা তার থেকে একটি ভালো ফলাফল পেতে পারেন। তাই এটি মুখের জন্য খুবই উপকারি।এই মিশ্রণটি যদি পরিমাণ করে কেউ প্রতিদিন ব্যবহার করে তাহলে কিছুদিনের মধ্যে এসে একদম ধবধবে ফর্সা হয়ে যাবে ।        

এই মিশ্রণটি যদি ভালোভাবে প্রতিদিন মুখে ব্যবহার করা যায় তাহলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে।এবং স্থায়ীভাবে স্ক্রিনটা উজ্জ্বল করবে। কারণ এগুলো সবই প্রাকৃতিক উপাদান আর এই উপাদানগুলো আমাদের ফেইস এর জন্য অনেক ভালো। এটির কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।   

স্থায়ী ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

ফর্সা হওয়ার অনেক উপায় আছে।ফর্সা হলেই তো হবে না সেটাকে ধরেও রাখতে হবে স্থায়ীভাবে।আজ আমি আপনাদের সাথে এমন একটি উপায় শেয়ার করবো যে উপায়ের মাধ্যমে আপনি আপনার ত্বকের উজ্জ্বলতা স্থায়ী ভাবে ধরে রাখতে পারবেন। শুধু ফর্সা হলেই হবে না বা ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করলেই হবে না সেটাকে ধরে রাখা হয় অনেক বড় ব্যাপার। 

ত্বকের সৌন্দর্য ও উজ্জ্বলতা ধরে রাখার জন্য কিছু উপাদান রয়েছে যেই উপাদান গুলো ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে পারব। যেমন গুঁড়া দুধ, মধু ও লেবুর রস। এক চামচ গুড়া দুধ এক চামচ মধু ও সামান্য একটু লেবুর রস একসঙ্গে মিশ্রন করে সেটি যদি আমরা আমাদের ত্বকে ব্যবহার করি। তাহলে আমাদের ত্বক স্থায়ী ফর্সা করব। 

ত্বকের সৌন্দর্য স্থায়ী ভাবে ধরে রাখার জন্য আরও একটি ছোট টিপস রয়েছে। সামান্য দুটি উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে শেষে স্থায়ী  উজ্জ্বলতা নিয়ে আসা সম্ভব। সেই দুইটি উপাদান হচ্ছে টমেটো ও কাঁচা আলু। এই দুটি উপাদান ভালোভাবে পেস্ট  বানিয়ে। সেই পেস্টটি মুখের ত্বকে এপ্লাই করতে হবে।ত্বকে  এপ্লাই করার ১৫ মিনিট পরে পরিষ্কার পানি দিয়ে ফেস  ভালোভাবে ধুয়ে নিতে হবে।এই ছোট্ট টিপটি যদি কেউ ফলো করে তাহলে সে স্থায়ীভাবে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখতে পারবে। 

কালো থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় 

যাদের ত্বক কালো বা শ্যামলা তারাও চায় নিজের ত্বকটাকে ফর্সা এবং উজ্জ্বল ময় করে তুলতে। এখন এটি সম্ভব প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে। এমন কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যেসব উপাদান গুলো ফেসে ব্যবহার করলে বা শরীরে ব্যবহার করলে খুব সহজে ত্বককে কালো বা শ্যামলা থেকে ফর্সা করা সম্ভব। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কালো থেকে কিভাবে নিজের ত্বককে ফর্সা করা সম্ভব তার কিছু উপায়।আমরা অনেকেই জানিনা যে এমন কিছু প্রাকৃতিক বাসায় থাকা জিনিসের মাধ্যমে আমরা আমাদের কালো ত্বককে ফর্সা করতে পারি সেই উপাদান গুলো আজ আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরবো।

বাসায় থাকা সামান্য কিছু উপাদানের মাধ্যমে আমরা আমাদের ফেসটাকে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা করতে পারি। বাসায় থাকা চারটি উপাদানের মাধ্যমে নিজের ত্বককে উজ্জ্বল করা সম্ভব। সেই চারটি উপাদান হচ্ছে বেসন,চাউলের গুড়া, কাঁচা দুধ,ও লেবুর রস। এই চারটি উপাদান যদি কেউ তার ফেসে ব্যবহার করে।তাহলে সে খুব সহজে কালো থেকে ফর্সা হয়ে যাবে। নিয়ম অনুযায়ী এই উপাদান গুলো ব্যবহার করতে হবে যেমন এক চামচ চাউলের গুড়া এক চামচ বেসন এক চামচ কাঁচা দুধ ও এক চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশ্রণ করে সেটি আমাদের ফেসে 15 থেকে 20 মিনিট লাগিয়ে রাখতে হবে। ফেসে এই মিশ্রণটি শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ফেসটি ভালো হবে পরিষ্কার করতে হবে। তাহলেই তার রেজাল্ট পাওয়া যাবে। 

এটি রাতে ব্যবহার করলে সব থেকে উত্তম। কারণ এসব উপাদান ব্যবহার করে রোদ্রে গেলে ত্বকের ক্ষতি হয়। রাতে এই উপাদান গুলো ব্যবহার করে ফেসটাকে ভালো করে পরিষ্কার করে নিলেই উপকারিতা বুঝতে পারবে।এটি এমন একটি উপাদান যে উপাদানের কারণে নিজের ফ্রেশের কোন ক্ষতি হবে না বরঞ্চ কালো ফেসকে সাদা করবে আস্তে আস্তে। সাত দিনের মধ্যে এর উপকারিতা বুঝতে পারবেন আপনি। এই উপাদানটি ত্বককে ভেতর থেকে উজ্জ্বল করবে। এবং এই উজ্জ্বলতা স্থায়ীভাবে ধরে রাখা যাবে। 

প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা হওয়ার উপায়

আমরা প্রত্যেকেই চাই যে আমাদের ফেসে যেন কোন সমস্যা না হয়। আমাদের ফেস যেন ক্লিন এবং উজ্জ্বল থাকে। আর সেই ফেস যদি ক্লিন ভাবে উজ্জ্বলতা ধরে রাখতে হয় তাহলে কেমিক্যাল পণ্য ব্যবহার করা যাবে না। কারণ কেমিক্যাল জাতীয় পণ্য ফেসের অনেক ক্ষতি করে। তাই আমাদের এমন কিছু ব্যবহার করতে হবে যেটি আমাদের ফেইস এর কোন ক্ষতি করবে না কিন্তু প্রাকৃতিকভাবে আমাদের ফেসকে উজ্জ্বল করবে।আজ আমি আপনাদের এমন কিছু উপাদানের বিষয়ে বলব যেই উপাদানগুলো ফেঁসে ব্যবহার করলে প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়া যাবে।

কিছু কিছু প্রাকৃতিক উপাদান আছে যেগুলো আমরা সাধারণ ভাবে ব্যবহার করলে আমাদের ফেস এ উজ্জ্বলতা সৃষ্টি করে।ঘরে থাকা সামান্য প্রাকৃতিক উপাদান যেটি আমরা ব্যবহার করলে ফেস ফর্সা করতে পারবো।হলুদ ও নিম পাতা।কাঁচা হলুদ ও নিম পাতা পেস্ট করে সেটি যদি আমরা আমাদের ফেসে ব্যবহার করি তাহলে ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে ফর্সা করা সম্ভব। কারণ কাঁচা হলুদ ও নিম পাতার উপকারিতা অনেক। কাঁচা হলুদ ত্বকের ভিতর থেকে ব্যাকটেরিয়া বের করে নিয়ে আসে যা আমাদের ত্বকের জন্য খুবই উপকারী এবং নিম পাতা আমাদের ত্বকের যে ময়লা আছে সেগুলোকে ভিতর থেকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। 

কেউ যদি নিয়মিত ত্বকে কাঁচা হলুদ ও নিমপাতার মিশ্রণ করে দেয় তাহলে সেই প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল বা ফর্সা হতে পারবে। নিম পাতা ও  কাঁচা হলুদের গুনাগুন অনেক। তাই কাঁচা হলুদ ও নিম পাতা প্রতিদিন নিয়ম করে ত্বকে ব্যবহার করতে হবে। তাহলে একটি ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে। আর প্রাকৃতিকভাবে ফর্সা হওয়ার এটি একটি সহজ উপায়। এই উপায়ে দ্রুত ত্বকে ফর্সা করা যাবে। আর এটি ব্যবহার করলে ত্বকের কোনো ক্ষতি হবে না। এটি ব্যবহার করার মাধ্যমে কোনরকম চুলকানি বা এলার্জি থাকলে সেটি ভালো হয়ে যাবে। 

ভেতর থেকে ফর্সা হওয়ার উপায় 

শুধু চামড়া ফর্সা করলেই হবে না। ত্বকের ভেতর থেকে ফর্সা করতে হবে।তাই ত্বককে ভেতর থেকে ফর্সা করতে হলে কিছু উপাদান ব্যবহার করতে হবে।ভেতর থেকে ত্বক ফর্সা করার জন্য যে উপাদান গুলো লাগবে সেগুলো আমাদের বাসাতেই থাকে।ভেতর থেকে ত্বককে ফর্সা করার জন্য খুব একটা উপাদানের প্রয়োজন হয় না সাধারণ দুই তিনটা জিনিস ব্যবহার করলেই ত্বককে ভেতর থেকে ফর্সা করার সম্ভব।আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো কোন কোন জিনিস ব্যবহার করার ফলে ভেতর থেকে ত্বক ফর্সা করা যায়।   

প্রতিটা মানুষই চায় নিজের ত্বককে গ্লোয়িং রাখতে। আর সে ত্বক টি ভেতর থেকে গ্লো করলে বেশি ভালো লাগে। আজকে আমি আপনাদেরকে তিনটি উপাদানের কথা বলব যে তিনটি উপাদান ব্যবহার করে ত্বক ভিতর থেকে ফর্সা করা যাবে। মধু,গমের আটা ও লেবু এই তিনটি উপাদান যদি আপনি আপনার ত্বকে ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ত্বক ভেতর থেকে ফর্সা হবে। গমের ময়দাতে এমন কিছু প্রোটিন আছে যেটি আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর করতে সাহায্য করবে। এবং মধুর মাধ্যমে আপনার ত্বককে ভেতর থেকে গ্লো করতে সাহায্য করবে। এগুলো হলো কিছু ঘরোয়া  উপাদান। আর এই উপাদানগুলো যদি কেউ প্রতিদিন নিজের ত্বকে ব্যবহার করে তাহলে তার ত্বক ভেতর থেকেই গ্লো করবে। 

 এই উপাদানগুলো ব্যবহার করার কিছু নিয়ম আছে। যেমন আপনাকে এই উপাদান তিনটি একসঙ্গে মিশিয়ে সেগুলো মুখে লাগাতে হবে। তারপর এগুলো যতক্ষণ শুকিয়ে না যাবে ততক্ষণ বসে থাকতে হবে। যখন দেখবেন এইগুলো মুখের সঙ্গে ভালোভাবে শুকিয়ে গেছে তারপর ঠান্ডা পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিতে হবে।এই উপাদানগুলো যদি প্রতিদিন নিয়ম করে ব্যবহার করা যায় ত্বক  ভেতর থেকে ফর্সা হয়ে যাবে। এবং কি এই উপাদানগুলো ব্যবহারের ফলে আপনার ত্বক স্থায়ী ভাবে ও ফর্সা হয়ে যাবে। 

ঘরে বসে ফর্সা হওয়ার উপায় 

আমরা অনেকেই এখন বিউটি পার্লারে যায় নিজের ত্বক ফর্সা করার জন্য। কিন্তু আমরা এটা জানি না যে প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেও ঘরের বসে ফর্সা হওয়া যায়। আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করবো ঘরে বসে খুব সহজে কিভাবে নিজের ত্বককে ফর্সা করা যায়। প্রাকৃতিক উপাদানের সাহায্যে ত্বককে ফর্সা করলে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না। তাই আপনাদেরকে আজকে কিছু ঘরয়া উপাদানের কথা বলব যেই উপাদানগুলো ত্বকে ব্যবহার করার ফলে আপনার ত্বক দ্রুত ফর্সা হয়ে যাবে। 

ঘরে বসে খুব সহজে নিজের ত্বকে ফর্সা করার জন্য কিছু উপাদান রয়েছে। যেই উপাদানগুলোর সাহায্যে ঘরে বসে খুব সহজে নিজের ত্বকে ফর্সা করা যায়। খুব বেশি কিছু প্রয়োজন হয় না সামান্য দুটি জিনিস হলে ঘরে বসে খুব সহজে নিজের ত্বকে ফর্সা করা যাবে। একটি হল মধু ও আরেকটি হলো টক দই। মধু ও টকদই যেমন শরীরের জন্য অনেক উপকারী  তেমন ত্বকের  জন্যও অনেক উপকারী।মধু ও টক দই একসঙ্গে মিশিয়ে যদি ফেসে ব্যবহার করা হয় তাহলে খুব সহজেই ফর্সা হওয়া যায়। 

মধু ও টক দই উপকারিতা অনেক মধু ও টক দই খাওয়ার কারণে মানুষ মোটা থেকে পাতলা হয়ে যায়।  মধু ও টক দই শরীরের মেদ কমাতেও সাহায্য করে। তাই মধু ও টক দই উপকারিতা অনেক। সচরাচর সকলের বাসাতেই এ মধু ও টক দই থাকে। এ দুটি উপাদান ব্যবহার করার ফলে মানুষের ত্বক খুব সহজে ফর্সা হয়ে যায়। আর এতে ত্বকের কোন সমস্যা হয় না। তাই ঘরে বসে যদি আপনারা নিজের ত্বককে ফর্সা করতে চান তাহলে মধু ও টক দই ব্যবহার করতে পারেন। 

পাঁচ মিনিটে ফর্সা হওয়ার উপায় 

কোথাও বেড়াতে যাচ্ছেন ফেস কালো কালো লাগছে নিজের ফেসটা আরেকটু গ্লো হলে ভালো লাগতো আর একটু ফর্সা হলে ভালো লাগতো। তাহলে আজ আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব পাঁচ মিনিটে কিভাবে খুব সহজে ফর্সা হওয়া যায়। আচ্ছা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব পাঁচ মিনিটে কিভাবে খুব সহজে নিজের ত্বকে ফর্সা করা যায়। ঘরে থাকায় কিছু উপকরণ দিয়ে আপনি পাঁচ মিনিটে নিজের ত্বককে ফর্সা করতে পারবেন। 

আপনার ঘরে থাকা হাতের কাছের কিছু উপকরণ দিয়ে ৫ মিনিটে হয়ে যেতে পারবেন ধবধবে ফর্সা। উপকরণ গুলো হলো মসুর ডাল, কাঁচা দুধ ও হলুদ  এই তিনটি জিনিস যদি বাসায় থাকে তাহলে আপনি পাঁচ মিনিটে নিজেকে ধকধবে ফর্সা করে নিতে পারবেন। মসুর ডালকে ভিজিয়ে রেখে বেটে নিতে হবে তারপরে তার সঙ্গে কাচা দুধ ও হলুদের গুঁড়া বা কাঁচা হলুদ বেটে মিশিয়ে নিতে হবে। এই মিশ্রণগুলো একসঙ্গে ভালোভাবে মিশিয়ে তারপরে নিজের ত্বকে এপ্লাই করতে হবে। এপ্লাই করার পর যখন ত্বকের সাথে মিশ্রণগুলো শুকিয়ে যাবে তখন নিজের ফেসকে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিতে হবে। 

ফ্রেশকে ঠান্ডা পানি দিয়ে ধোয়ার পরে কিছুক্ষণ আইস  লাগাতে হবে। তাহলে পাঁচ মিনিটে ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে। এই উপাদানগুলো যদি সঠিক নিয়মে ব্যবহার করা হয় তাহলে পাঁচ মিনিটে ত্বক ধবধবে ফর্সা হয়ে যাবে। কেউ যদি পাঁচ মিনিটে নিজের ত্বককে ধবধবে ফর্সা করতে চায় তাহলে এই উপাদানগুলো ব্যবহার করতে পারে। এই উপাদান গুলো ব্যবহার করার ফলে ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে কিন্তু ত্বকের কোন ক্ষতি করবে না। ত্বক সুন্দর ও গ্লোয়িং রাখবে । তাই যারা তো পাঁচ মিনিটে নিজের ত্বককে ধবধবে ফর্সা করতে চান তারা এই উপাদান গুলো ব্যবহার করতে পারেন। 

শেষ কথা 

আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি কোন কোন উপায়ে নিজের ত্বককে ফর্সা করা যাবে। আমার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে অনেকে নিজে নিজের সমস্যার সমাধান খুঁজে পাবেন। আশা করি আমার এই কনটেন্টটি আপনাদের কাছে ভালো লাগবে। 

কেমিক্যাল জাতীয় পণ্য ব্যবহার করার কারণে ত্বকে অনেক ক্ষতি হয় এবং প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করলে ত্বকের কোন ক্ষতি হয় না তাই আজকে আমি আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ত্বকের সৌন্দর্য বৃদ্ধি করা আমার কাছে মনে হয়েছে যে প্রাকৃতিক জিনিসের মাধ্যমে নিজের ত্বককে সুন্দরভাবে যত্ন নেয়া যায়। তাই আমার কাছে কেমিকেল পণ্যের থেকে প্রাকৃতিক উপাদান গুলো বেশি প্রাধান্য পায়। প্রাকৃতিক উপাদানের ফলে ত্বকের কোন ক্ষতি করে না এবং ক্যান্সার হওয়ারও কোন সুযোগ থাকে না। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url