প্রাকৃতিক ভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার উপায়

 ডায়াবেটিস এমন একটি রোগ শরীরে মৃত্যুর আগে পর্যন্ত থেকে যায়।কিন্তু সেই ডায়াবেটিস  নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য কিছু প্রাকৃতিক উপায় রয়েছে। আমরা যদি সে প্রাকৃতিক উপায় গুলো মেনে চলতে পারি তাহলে অবশ্যই ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। 

আজ আমি আপনাদের সাথে এমন কিছু ফল, পাতা সবজির বিষয়ে আলোচনা করবো যে গুলোর মাধ্যমে আপনি আপনার ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।আশা করছি আপনাদেরকে প্রাকৃতিক কিছু উপায় এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে জানাতে পারবো।


পোস্ট সূচিপত্র :প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় 

 প্রাকৃতিকভাবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় 

ডায়াবেটিস রোগের শিকার বর্তমান সময়ে ক্রমশ বেড়েই চলেছে। ডায়াবেটিস হওয়ার জন্য কোন বয়সের প্রয়োজন হয় না যে কোন বয়সে হতে পারে। একটি জরিপের মাধ্যমে দেখা গেছে পুরো বিশ্বে  ডায়াবেটিসের রোগীর সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে বাড়তে কোটি পার হয়ে গেছে। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই প্রয়োজন।ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য প্রাকৃতিক উপায় অবলম্বন করা শ্রেয়।

ডায়াবেটিস দুই প্রকারের হয়।টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস। টাইপ টু ডায়াবেটিস। টাইপ ওয়ান ডায়াবেটিস আক্রান্ত রোগীর শরীরে ইনসুলিন উৎপন্ন হয় না।টাইপ টু ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণ ইনসুনীল  উৎপন্ন হয় না অথবা ইনসুলিন উৎপাদন হলেও সঠিক ভাবে কাজ করে না। তার ডায়াবেটিস রাখা খুবই প্রয়োজন। ডায়াবেটিস প্রাকৃতিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করলে শরীরের অন্য সাইট গুলো ক্ষতি হয় না। 

কিছু কিছু ফল কিছু কিছু সবজি এবং কিছু কিছু পাতা খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে যেমন টমেটো, শসা, করলা এ সকল খাবারগুলো যদি খাওয়া হয় তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বেদানা খুবই উপকারী। বেদানা খাওয়ার ফলে ডায়াবেটিস রোগীর শরীরে রক্ত উৎপাদন বেশি হয়। ডায়াবেটিস অর্থই হচ্ছে ব্লাড রেনডম  সুগার। 

দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় 

প্রতিদিন নিয়মিত খাওয়া দাওয়া মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ডায়াবেটিসের রোগীর যদি প্রতিদিন নিয়মিত ভাবে খাবার না খায় তাহলে তার ডায়াবেটিস অবশ্যই নিয়ন্ত্রণে থাকবে না। ফাস্ট ফুড জাতীয় খাবার খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিক অনিয়ন্ত্রিত  হতে পারে।তাই সব সময় ডায়াবেটিস রোগীদের আবার খেতে হবে যেটির মাধ্যমে দ্রুত ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য করলা একটি উপকারী উপাদান। কোন ডায়াবেটিসের রোগী যদি শুধু করলা খেতে পারে তাহলে তার ডায়াবেটিস দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব। কারণ করলাতে এমন এমন পুষ্টিগুণ আছে যা ডায়বেটিসের রোগীদের জন্য খুবই ভালো। করলা এক ধরনের সবজি এটি খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। নিয়মিত করোলা খাবার ফলে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।

প্রতিটি ডায়াবেটিসের রোগী যায় তার ডায়াবেটিস যেন নিয়ন্ত্রণে থাকে কারণ ডায়াবেটিস বেশি হলেও সমস্যা কম হলেও সমস্যা। তাই ডায়াবেটিস কে দ্রুত নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য করলার অপরিহার্য কিছু নেই। একজন ডায়াবেটিসের রোগী যদি প্রতিদিন নিয়ম করে করলা খেতে পারে তাহলে তার অন্য কোন কিছু করার প্রয়োজন নেই। শুধুমাত্র মিষ্টি থেকে দূরে থাকতে হবে কারণ মিষ্টি ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই খারাপ। 

ওষুধ ছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার উপায় 

ঔষধ ছাড়াও যে ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণ রাখা যায় হয়তো জানে না। ওসব ছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় যেমন কিছু কিছু খাদ্যাভ্যাস আছে যেগুলো পরিবর্তনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। পেঁয়াজ খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। কারণ পেঁয়াজের মুখ এমন কিছু বৈশিষ্ট্য আছে যেগুলোর কারণে ডায়াবেটিক ওষুধ ছাড়াও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। 

পেঁয়াজের অ্যালিয়াম শিপা এবং মেট ফরমিন ডায়াবেটিসে অনেকাংশের নিয়ন্ত্রণ করতে পারে। মার্কিন গবেষণার মাধ্যমে এই তথ্যটি পাওয়া গেছে। এই গবেষণার মাধ্যমে জানা গেছে ঠিক নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি সস্তা ও সহজলভ্য পণ্য। যেটি আমরা খুব সহজেই ক্রয় করতে পারি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে পেঁয়াজের ব্যবহার রয়েছে সেহেতু এটি খাওয়ার ফলে ছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। 


আনেকেই চাই ঔষধ না খেয়েও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে। কিন্তু অনেকেই জানে না বাসায় থাকা ছোট্ট উপকরণের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়। ছোট উপকরণটি হচ্ছে পেঁয়াজ। আমাদের সকলের বাসাতে এ পেঁয়াজটা নিত্য প্রয়োজনীয় একটি জিনিস।এই সামান্য ছোট উপাদানটি প্রতিদিন খাওয়ার ফলে আপনার ঔষধ ছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।

ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায়   

ডায়াবেটিস কমানোর ঘরোয়া উপায় রয়েছে। আমরা বাসা বাড়িতে ফুলের গাছ লাগাতে অনেক পছন্দ করি। সেই ফুলের গাছের মাঝে যে আছে ডায়াবেটিসের ওষুধ সেটা হয়তো অনেকেই জানে না। আজ আমি আপনাদের জানাবো যে ফুল থেকে কিভাবে ডায়াবেটিসের ওষুধ বের করতে হয়। নয়ন তারা ফুলের কথা অনেকেই জানেন।নয়ন তারা ফুল দিয়ে  ডায়াবেটিসের ওষুধ তৈরি করা যায় সেটা হয়তো অনেকেই জানেন না। 

নয়ন তারা ফুল তুলে সেটি যদি পরিষ্কার করে ধুয়ে কিছু পরিষ্কার পানিতে সারারাত  ভিজিয়ে রাখা হয়।তারপর সেটি সকাল বেলা ভালো করে ছেঁকে নেওয়ার পরে ফুটাতে হবে। এবং তারপর সে ফুটনো পানি যদি কেউ সকালে এবং রাতে পান করে তাহলে তার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে। টানা ১০ দিন যদি এই একই নিয়মে পান করতে পারে তাহলে সে অবশ্যই উপকারিতা পাবে। এটি খুব সহজ ও সাধারণ উপায়। 

নয়ন তারার ফুলের ভিতর যে যে সকল উৎপাদন রয়েছে সেগুলো সারারাত ভিজিয়ে রাখায় পানির সঙ্গে মিশ্রিত হয়। এবং সেটি যদি সকালবেলা ভালো করে ছেকে নিয়ে ফুটানো হয় তাহলে সেটি এক ধরনের ওষুধ তৈরি হয়। এবং সেটি সেবনের ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। এটি পুরোটাই ঘরোয়া উপাদান। এটি সেবনের মাধ্যমে অবশ্যই ডায়াবেটিক নিয়ন্ত্রণে থাকবে। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এমন তিনটি সবজি

 যারা ডায়াবেটিসের রোগী তারা সকলেই চাই তাদের ওষুধ ছাড়া যেন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। কিছু কিছু সবজি আছে যে সবজিগুলো খাবার ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমরা হয়তো জানি না যে কিছু কিছু সবজি খাওয়ার ফলে রোগেদের ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে থাকে। আজ সে সকল সবজির বিষয়ে আপনাদের সঙ্গে আলোচনা করবো।এবং তার উপকারিতা সম্পর্কে আলোচনা করবো

ডুমুর 

ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য ডুমুর একটি উপকারী সবজি।ডুমুরের মধ্যে ফাইবারের মাত্রা অনেক বেশি। চেটে ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। ফাইবার রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে অনেক বেশি সাহায্য করে। একটি ডায়াবেটিসের রোগীর যদি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকে তাহলে তার ডাইবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এক গবেষণায় জানা গেছে যে ইনসুলিন প্রতিরোধের উন্নত উপকারী জিনিস।

ঢেঁড়স 

আমরা হয়তো অনেকে ঢেঁড়স খেতে পছন্দ করি না। সব ধরনের মানুষের জন্য ঢেঁড়স অনেক উপকারী একটি সবজি। এটি ডায়াবেটিক আক্রান্ত রোগীদের জন্য একটি উপকার সবজি। কারণ এর মধ্যে রয়েছে পেলিস্যাকারাইড এর মত অ্যান্টিঅক্সাইড রয়েছে। যেটির রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য একটি উপকারী সবজি। 

পালং শাক 

পালং শাক একটি উপকারী সবজি। পালং শাকের রয়েছে ফাইবার, আইরন ও ক্যালসিয়াম যেটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। পালং শাক এক ধরনের ওষুধও বলা যায়। যার মধ্যে অনেকগুলো পুষ্টিগুণ রয়েছে। পালং শাক সাধারণ মানুষের জন্য যেমন উপকারী তেমন ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য আরও বেশি উপকারী। পালং শাক কলেস্টেরল  রক্তচাপ থেকে মুক্তি দিতে পারে। 

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখবে এমন তিনটি ফল 

আমরা সকলে ফল খেতে অনেক পছন্দ করি। ফল আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী সেটাও আমরা জানি। কিন্তু কিছু কিছু ফল রয়েছে যে ফলগুলো খাওয়ার মাধ্যমে ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এবং শরীরে প্রোটিন ও ক্যালসিয়াম বৃদ্ধি করা সম্ভব।  আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে কোন কোন ফলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এবং তার উপকারিতা ও গুনাগুন কী।

  • বেদানা 

আমরা সকলে জানি বেদানা রক্ত বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। কিন্তু বেদানা খেলে যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে এটা হয়তো অনেকে জানে আবার অনেকে জানিনা। বেদানাতে অনেক প্রোটিন হয়েছে।বেদানাতে সবচেয়ে বেশি রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটি আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী।তেমনি বেদানাতে রয়েছে রেডিকেল যেটি ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

  • টমেটো

টমেটো র মাধ্যমে যে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে আনা যায় সেটি হয়ত আমরা অনেকেই জানিনা। হ্যাঁ অবশ্যই টমেটোর মাধ্যমেও ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে আনা যায়।টমেটোতে রয়েছে শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যেটির রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। টমেটোর অনেক পুষ্টিগুণ রয়েছে। ডায়াবেটিসের রোগীদের শরীরে যেটির খুব প্রয়োজন। তাই টমেটো খাওয়ার ফলেও ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। 

  • ব্রকলি 

ব্রকলি খাওয়ার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে আনা যায়। ব্রকলিতে রয়েছে সালফোরাফেন।যেটি রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। ডায়াবেটিসের রোগীর সুস্থ থাকার প্রধান বৈশিষ্ট্য  হলো রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে রাখা। তাই যে সবজি বা ফল গুলোর মাধ্যমে রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকবে সেই সকল সবজি ও ফল খেতে হবে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য। ব্রকলি তে ফাইবার ও থাকে এবং ফাইবারের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ রাখতে সাহায্য করে। 

ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে অ্যালোভেরার উপকারিতা 

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও গুনাগুন অনেক।  আমরা অনেকেই এলোভেরার উপকারিতা ও গুনাগুন সম্পর্কে অবগত রয়েছি। অ্যালোভেরার মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় সেটিও আমরা জানি। কারণ এলোভেরার মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম। যেটি আমাদের শরীরের রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। রক্তের শর্করা নিয়ন্ত্রণে থাকলে অবশ্যই ডায়াবেটিসের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। 

অ্যালোভেরা যেমন আমাদের মুখে ত্বকের জন্য অনেক উপকারী গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য অনেক উপকারী। অ্যালোভেরার রস যদি কেউ প্রতিদিন নিয়ম করে খায় সেই ব্যক্তির যেমন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকবে সে রকম গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে থাকবে। অ্যালোভেরা ব্যবহারের ফলে মুখের তকো সুন্দর থাকে। এবং যদি এলোভেরা শ্যাম্পু সঙ্গে ব্যবহার করা হয় তাহলে মাথার চুলও সুন্দর থাকে। 

অ্যালোভেরার গুনাগুনের কোন শেষ নেই। এর যতই গুণাগুণ বের করতে যাবেন এর গুনাগুন বের হতেই থাকবে। অ্যালোভেরা প্রতিটি কাজের জন্য ব্যবহার করা যায়। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার জন্য চুলের সমস্যার জন্য ত্বকের সমস্যার জন্য এই সকল কাজের জন্যই এলোভেরা ব্যবহার করা যায়।অ্যালোভেরার টাইপ টু ডায়াবেটিসের জন্য বেশি উপকারী। 

শেষ কথা 

আমি আমার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরতে চেয়েছি প্রাকৃতিক ভাবেও ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।অনেকেই আছেন যারা ওষুধ খেতে চান না বা ওষুধ খেতে ভুলে যান ইনসুলিন নিতে ভয় পান আশা করছি তাদের আমার এই কনটেন্টটি উপকারে আসবে। কারণ আমি আমার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে প্রাকৃতিক উপায় ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করার উপায় বলেছি। 

আমার মতে মনে হয় প্রাকৃতিক উপাদানের  মাধ্যমে ডায়াবেটিস কে নিয়ন্ত্রণ করার উত্তম। কারণ ঔষধের মাধ্যমে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করতে গেলে সারাজীবন ঔষধ সেবন করতে হবে। প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে যদি নিয়ন্ত্রণ করা যায় তাহলে একসময় এসে দেখা যাবে হয়তো ভালো হয়ে গেছে। তাই প্রাকৃতিক উপায়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা ভালো। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url