নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
নিম পাতা প্রতিটি মানব দেহের জন্য অনেক উপকারী। নিম পাতা আমাদের দৈনন্দিন জীবনের জন্য খুবই প্রয়োজনীয় একটি জিনিস। নিম পাতা ব্যবহারে যেমন ত্বক সুন্দর থাকে তেমন নিম পাতা খাওয়ার কারণে শরীরের ভেতরে অনেক উপকার হয় ।
নিম পাতা ব্যবহারের কারণে শরীরের কি কি উপকার হয় এবং অপকার হয় আজ আমি এই কনটেন্টের মাধ্যমে আপনাদের সাথে শেয়ার করতে চলেছি। আশা করি আপনারা সকলে জানতে ইচ্ছুক হবেন নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে।
পোস্ট সূচিপত্র : নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
- নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
- নিম পাতার রস খালি পেটে খাওয়ার উপকার
- নিম পাতার উপকারিতা
- নিম পাতা ব্যবহারে ত্বকের উপকারিতা
- চুলের জন্য নিম পাতার উপকারিতা
- নিম পাতা দিয়ে গোসল করার উপকারিতা
- নিম পাতার মাধ্যমে রোগ নিরাময়
- নিম পাতার অপকারিতা
- শেষ কথা
নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা
নিম পাতার উপকারিতা এত বেশি যা বলে শেষ করা যাবে না। নিম পাতা খেলে যেমন উপকার শরীরে ব্যবহার করলেও উপকার। নিম পাতা পানি দিয়ে ফুটিয়ে যদি গোসল করা হয় তাহলে শরীরে এলার্জি জাতীয় সমস্যা থাকে চুলকানি সমস্যা থাকে কোন ব্যক্তি যদি নিম পাতা গরম পানি করে গোসল করে তাহলে তার চুলকানিও এলার্জি জাতীয় সমস্যা ভালো হয়ে যাবে।
নিম পাতা ত্বকের জন্য খুব উপকারী আর হলুদ পেটে যদি মুখে প্রলেপ লাগানো হয় তাহলে মুখের ব্রণ ও অন্যান্য সমস্যা সমাধান হবে। আমাদের মুখে ব্রনের প্রধান কারণ হচ্ছে ব্যাকটেরিয়া মুখে ব্যাকটেরিয়া থাকার কারণে মুখে ব্রণ উঠে নিম পাতা ব্যাকটেরিয়া নাশক একটি উপাদান আমাদের মুখের সকল ব্যাকটেরিয়া গুলোকে মেরে আমাদের ত্বকের ব্রন দূর করে।
নিম পাতা এমন একটি জিনিস যেটি খুবই তেতো কিন্তু এর উপকারিতা অনেক। নিয়মিত কেউ যদি নিমপাতা খেতে পারে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে, দ্রুত হজম করতে পারবে, সুন্দর থাকবে। নিমের পাতার এত উপকারিতা যা বলে শেষ করা যাবে না। নিম পাতা যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন অপকারিতা ও রয়েছে। নিম পাতা ব্যবহারের ফলে যদি কারো শরীরে বা মুখে চুলকানি হয় বা এলার্জি তৈরি হয় তাহলে নিমপাতা ব্যবহার না করাই শ্রেয়।
নিম পাতার রস খালি পেটে খাওয়ার উপকারিতা
নিম পাতার উপকারিতার কোন শেষ নেই।নিমপাতা এমন একটি জিনিস যেটা ব্যবহার খাবার ফলে শরীরের রোগ ও নিয়ন্ত্রণে থাকে।নিমের কচি পাতার রস করে খালি পেটে সকাল বেলা পান করা হয় তাহলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর কোন ব্যক্তি যদি ইন্টারভিটিস কে নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে তাহলে তার শরীরের অন্যান্য সমস্যাগুলো নিয়ন্ত্রণে থাকবে।
নিম পাতার রসের আরও উপকারিতা রয়েছে। আমাদের যদি কাশি হয় তাহলে আমরা কত ধরনের ওষুধ সেবন করি। ওষুধ সেবনের মাধ্যমে আমরা সুস্থ হয়ে যায় কিন্তু সেই ওষুধ আমাদের শরীরে ভিতরে গিয়ে অনেক ক্ষতিও করে। খালি পেটে যদি নিম পাতার রস ও মিছরি একসঙ্গে মিশ্রণ করে যদি সেটা সেবন করা হয় তাহলে কাশি ভালো হয়ে যায়।
তাই কেউ যদি খালি পেটে নিম পাতার রস সেবন করে তাহলে সে বিভিন্ন ধরনের রোগ থেকে নিরাময় পাবে।খালি পেটে নিম পাতার রস খাওয়ার কোন অপকারিতা নেই। কারণ নিম পাতা আমাদের শরীরের জন্য অনেক উপকারী। নিম পাতার রস করে খাওয়ার ফলে হজমের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় । তাই নিম পাতার রসের উপকারিতার শেষ নেই। সকল প্রকারের মানুষই নিম পাতার সেবন করতে পারে।
নিম পাতার উপকারিতা
আমি আগেই বলেছি যে নিম পাতার উপকারিতা কোন শেষ নেই। আমাদের আশেপাশে চারিপাশে অনেক নিম গাছ আছে। কিন্তু আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা যে নিম পাতার উপকারিতা কি কি। নিম পাতা ভেজে খেলে কৃমি ভালো হয়। আপনারা যদি ১০ দিন নিমপাতা ভেজে খেতে পারেন তাহলে আপনাদের কৃমির সমস্যা থাকবে না।কিৃমির জন্য নিমপাতা ভেজে খাওয়া খুবই ভালো।
নিমপাতা এত এত বেশি গুনাগুন যা বলে শেষ করা যাবে না। নিম পাতা শরীরের ভেতর থেকে ব্যাকটেরিয়া গুলো বের করে দেয়। এবং ত্বকেও যদি কোন রকম কোন ব্যাকটেরিয়া থাকে সেগুলো তো বের করতে সাহায্য করে নিম পাতা। তাই নিম পাতা সেবনের ফলে শারীরিক সমস্যা সমাধান হবে । আয়ুর্বেদিক জিনিসগুলোর মধ্যে নিম পাতার ব্যবহার খুবই বেশি।
মানুষ পূর্ব বহুদিন আগে থেকে এই নিম পাতার ব্যবহার করে আসছে। কিন্তু বর্তমান সময়ে আমরা এগুলোর ব্যবহার জানিনা। এটি রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রেও খুবই উপকারী। নিম পাতার অপকারীর সাইড খুবই কম। নিম পাতার মাধ্যমে অপকার কমই হয়।এটি ব্যবহারের ফলে চুলও সুন্দর থাকে।টপ সুন্দর রাখার জন্য ও নিম পাতার কোন বিকল্প নেই। তাই নিমপাতা মানব দেহের জন্য খুবই উপকারী।
নিম পাতা ব্যবহারে ত্বকের উপকারিতা
নিম পাতা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। নিম পাতা ত্বকে ব্যবহার করার ফলে ত্বক সুন্দর থাকে। কারণ বলা যেতে পারে নিম পাতার প্রলেপ মুখে লাগালে সকল ব্রণ দূর হয়ে যায়। আর মুখের ব্রণ থাকলেও মুখের উজ্জ্বলতা কমে যায়। সেহেতু নিমপাতা ব্যবহারের ফলে মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পায়। মানুষের শরীরের প্রধান অংশ হচ্ছে নিজের। আর সেটি যদি সুন্দর রাখতে হয় তাহলে নিমপাতা ব্যবহার করতে পারেন।
যেকোনো মানুষ যদি নিমপাতা ও হলুদ মুখে প্রলেপ লাগায় তার ফলে তার ত্বকের সকল সমস্যা দূর হয়ে যায়। নিম পাতা ব্যবহার করার জন্য কোন বয়স লাগে না। নিম পাতা বাচ্চাদের কেউ ব্যবহার করানো যায়। বাচ্চাদের শরীরে নানান ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে। তাই যদি বাচ্চাদেরকে প্রতিদিন নিমপাতার গরম পানি করে গোসল করানো হয় তাহলে তাদের শারীরিক সমস্যা কম হবে।
প্রতি শ্রেণীর মানুষের জন্যই নিম পাতার কোন বিকল্প নেই। কারণ ছোট থেকে বড় সকলেই নিমপাতা ব্যবহার করতে পারবে। প্রত্যেকে তাদের ত্বকের জন্য নিমপাতার উপাদানটি ব্যবহার করতে পারবে। নিম পাতার এই মিশ্রণটি যদি প্রতিদিন তাহলে ত্বকের উজ্জ্বলতা দিন দিন বৃদ্ধি পাবে। তাই নিম পাতা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী উপাদান। প্রতিটি ক্ষেত্রে নিম পাতার উপকারিতার কোন বিকল্প নেই।
চুলের জন্য নিম পাতার উপকারিতা
শরীরের ভেতরে বা বাইরে প্রতিটি অংশে নিমপাতা ব্যবহার করা যায়। আমরা যেমন নিম পাতা খেতে পারি কিভাবে নিমপাতা মাখতেও পারি।তাই ব্যবহার করতে পারে। নিমপাতা যদি চুলে ব্যবহার করি তাহলে আমাদের অনেকের মাথায় উকুন হয়ে থাকে সেই উকুনের সমস্যাগুলো দূর করে দিবে। উকুন জাতীয় কোন সমস্যায় থাকবে না পাতা প্রতিদিন মাথায় ব্যবহার করা যায়। কারণ নিমপাতা খুবই তেতো।
নিমপাতা তেতো হওয়ার ফলে উকুন গুলো সহজেই মরে যায়। এবং উকুন গুলো মরে যাওয়ার ফলে চুলের কোন ক্ষতি করতে পারে না। চুলের জন্য খুবই উপকারি উপাদান হচ্ছে নিমপাতা। নিম পাতা চুলে ব্যবহারের ফলে চুল সুন্দর থাকে। কারণ নিম পাতায় যত ধরনের সমস্যা আছে সেগুলোকে বিনাশ করতে সাহায্য করে। প্রতিটি মানুষের প্রতিদিন নিম পাতার কোনো না কোনোভাবে ব্যবহার করা উচিত। তাহলে চুলের অনেক সমস্যা সমাধান হবে।
নিম পাতা প্রতিটি ক্ষেত্রে ব্যবহার করা অপরিহার্য। মানুষ যদি এর গুনাগুন সম্পর্কে বুঝতে পারে তাহলে প্রতিদিনই ব্যবহার করবে।আশা করছি নিম পাতা চুলের ব্যবহার করলে চুলের কি কি সমস্যা দূর হবে তা বুঝতে পেরেছেন। নারীর চুল মূল্যবান একটি সম্পদ। তাই নিজের চুল সুন্দর রাখতে নিম পাতা ব্যবহার করতে পারেন। নিমপাতা ব্যবহারের ফলে চুল ঘন ও লম্বা হবে।
নিম পাতা দিয়ে গোসল করার উপকারিতা
নিম পাতা দিয়ে গোসল করলে অনেক উপকার রয়েছে। কারণ নিম পাতা যদি পানিতে ফুটিয়ে সেটি ব্যবহার করা হয় শরীরে ব্যাকটেরিয়া অমন করতে সাহায্য করেন। আমাদের শরীরে চুলকানি ও এলার্জি জাতীয় অনেক সমস্যা হয়। অনেক সময় সেগুলো ওষুধের মাধ্যমেও ভালো করা যায় না। তাই সেগুলো সমস্যা সমাধান করার উপাদান হলো নিম পাতা।নিমপাতা দিয়ে গোসল করা খুবই ভালো।
নিম পাতা নিয়ে সেগুলোকে ভালো করে ধুয়ে সে৷ গুলোকে পানিতে ফুটিয়ে তারপরে যদি সেই পানিটা দিয়ে গোসল করা হয় শরীরের চুলকানিও এলার্জি যাতে সমস্যা দূর হয়ে যাবে। আমরা আমাদের শরীরে যদি চুলকানি ও এলার্জি হয় তাহলে অনেক টেনশন করি। কিভাবে সেই চুলকানি বা এলার্জি ভালো করা যায়। আমরা তার ঔষধি উপায় ও খুজি। কিন্তু সেটি ভালো করার উপাদান হাতের কাছেই আছে সেটি আমরা জানি না।
নিম পাতা দিয়ে গোসল করার মাধ্যমে সমাধান হবে। ওষুধের থেকে দ্রুত কাজ করবে নিম পাতা দিয়ে যদি গোসল করা হয়। ওষুধে কাজ করতে যতটুকু সময় লাগবে লাগবে তার থেকেও কম সময় লাগবে নিমপাতা দিয়ে গোসল করলে। তামিম পাতা দিয়ে গোসলের উপকারিতারও শেষ নেই। নিম পাতা দিয়ে গোসলের পরে শরীর সতেজ থাকে ও সুন্দর থাকে। নিম পাতা দিয়ে গোসল করার কোন অপকার নেই।
নিম পাতার মাধ্যমে রোগ নিরাময়
নিম পাতার মাধ্যমে আমরা আমাদের রোগ নিরাময় করতে পারি। আপনাদের আমি আগেই বলেছি মিমপাতা আমাদের অনেক সাহায্য করে থাকে। তাই এর গুনাগুন সম্পর্কে যতই বলবো ততই কম হয়ে যাবে। আচ্ছা আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব নিম পাতা ব্যবহারে কোন কোন রোগ নিরাময় হয়। আশা করছি আপনাদের অনেক কাজে লাগবে।
১.খোশ পচড়া ও চুলকানি
ঘোষ পচা ও চুলকানির জন্য নিম পাতা উপকার অতুলনীয়। নিম পাতা সিদ্ধ করে যদি গোসল করা হয় তাহলে দ্রুত খোশ পচরা ভালো হয়ে যায়। আর সেই নিমপাতায় যদি বেটে সরিষার তেল দিয়ে ফোন লাগানো হয় তাহলে জাদুর মত কাজ করবে এই প্রলেপটি। চুলকানির ক্ষেত্রে তার ব্যবহার অপরিহার্য এতে দ্রুত চুলকানি ও খোশ পচরা ভালো করে।
২.কৃমিনাশক
আমরা সাধারণত জেনে থাকি বাচ্চাদের ঘন ঘন কৃমি হয়। আর কৃমি হওয়ার ফলে বাচ্চারা শুকিয়েও যায়। তাই যদি নিমপাতা ছাল হে শুকিয়ে গুড়ো করে নেয়া হয়। এবং সামান্য খালের গুঁড়ো ও পানি মিশিয়ে সাত দিন তিনবার করে খাওয়ানো যায় তাহলে বাচ্চাদের কৃমির দ্রুত ভালো হয়ে যায়। কৃমির জন্য খুবই উপকারী নিমপাতা গাছের ছাল। এটি ক্রিমে ভালো করতে দ্রুত সাহায্য করে।
৩.ত্বক
বহু বহু থেকে ত্বকের জন্য নিম পাতা ব্যবহার হয়ে আসছে। আমরা অনেকেই জানি আবার অনেকেই হয়তো জানি না যে ত্বকের জন্য নিম পাতার কোন জুড়ি নেই। আমরা অনেকভাবে ত্বকের জন্য নিমপাতা ব্যবহার করতে পারি। নিমপাতা ও মসুর ডাল দুধ দিয়েও আমরা মুখে লাগাতে পারি এটি আমাদের ত্বকে উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে। আবার আমরা সেই নিম পাতায় হলুদ দিয়ে বেটিও মুখে লাগাতে পারি মুখের ব্রণ দূর করে।
নিম পাতার অপকারিতা
আপনাদের সাথে উপরের দিকে আলোচনা করেছি নিম পাতার উপকারিতা সম্পর্কে। প্রতিটি জিনিসের যেমন উপকারিতা রয়েছে তেমন তার অপকারিতাও রয়েছে। এখন আপনাদের সাথে আমি শেয়ার করব নিম পাতার অপকারিতা কি কি বা নিম পাতা ব্যবহারের ফলে কোন কোন ক্ষতি হয়। নিম পাতা ব্যবহারের ফলেও আমাদের শরীরে অনেক ক্ষতি হয়। অনেক সময় নিমপাতা আমাদের শরীরে স্যুট করে না।
নিম পাতা যদি আমাদের শরীরে শুট না করে তাহলে তার মাধ্যমে অ্যালার্জি ও চুলকানিও হতে পারে। তাই নিম পাতা ব্যবহারের সময় অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। কারণ এটি ব্যবহারের যেমন গুণাগুণ রয়েছে তেমন তার অপকারিতা ও রয়েছে। তাই নিম পাতা ব্যবহারের আমাদেরকে অবশ্যই সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। প্রতিটি জিনিসের অপকারিতা সাইড রয়েছে ।
সেই দিক দিয়ে বিবেচনা করলে নিম পাতারও আপকারিতা রয়েছে।যে নিমপাতা এলার্জি চুলকানি ভালো করে সেই নিমপাতা আবার এলার্জি চুলকানির সৃষ্টি করে। এটি সম্পূর্ণ নির্ভর করছে আপনার শরীরের উপরে। আপনার যদি শরীরে করে তাহলে আপনার শরীরের সমস্যা দূর করবে কিন্তু যদি আপনার শরীরে নিমপাতা চোট না করে তাহলে আপনার শরীরে অ্যালার্জি ও চুলকানি জাতীয় অনেক সমস্যা হতে পারে।
শেষ কথা
আজকে আমি আপনাদের সাথে তুলে ধরতে চেয়েছি নিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে। আশা করছি আমি এ কনটেন্টের মাধ্যমে আপনাদের কাছে তুলে ধরতে পেরেছি নিম পাতার উপকারিতা কি কি এবং অপকারিতা কি কি। আশা করছি আমার এই কনটেন্টি পড়ে আপনাদেরকে ভালো লাগবে। কনটেন্ট এর মধ্যে অনেক কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় আলোচনা করা হয়েছে।
আমার এই কনটেন্টে আমি যেমন ব্যাখ্যা করেছি নিম পাতার উপকারিতা কি সেরকম দেখা করেছি অপকারিতা কী।আমার কাছে মনে হয় নিম পাতার উপকারিতায় বেশি। এর অপকারিতা খুবই কম। তাই আশা করছি আমার এই কনটেন্ট এর মাধ্যমে আপনারা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে ধারণা নিতে পারবেন।এবং নিম পাতা কোন কোন কাজে ব্যবহার করা হয় সেটিও বুঝতে পারবেন।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url