মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো

 মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে শিখবো 

কোন রকম কোন টাকা বিনিয়োগ না করে খুব সহজেই  মোবাইল এর মাধ্যমে টাকা ইনকাম  করা যাই। বর্তমানে সকল এর হাতে হাতে মোবাইল।আর সেই হাতে থাকা মোবাইলটির মাধ্যম অল্প সময়ে লাখ টাকার ও বেশি ইনকাম  করা  যাই।পড়াশোনার পাশাপাশি এই মোবাইল এর মাধমে এক জন ছাত্র মাস এ অনেক গুলা টাকা  ইনকাম করতে পারবে।বর্তমানে মানুষ ফ্রিলান্সিং শিখে লক্ষ লখ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হছে। এখন ল্যাপটপ বা  কম্পিউটার ছাড়া ও মোবাইল এর মাধ্যমে করা যাই।মোবাইল এর মাধ্যমে কি কি ভাবে ফ্রিলান্সিং আজ আপনাদের সাথে আলোচনা করব।

পোস্ট সূচিপত্র: মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং কিভাবে  শিখবো

• কিভেবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং শিখবো
• মোবাইল এর মাধ্যমে  ফ্রিলান্সিং শিখে  ইনকাম 
• মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে 
• শেষ কথা

কিভেবে মোবাইল দিয়ে ফ্রিলান্সিং শিখবো

মোবাইল  দিয়ে ফ্রিলান্সিং করার জন্য প্রথমে ভালো একটা মোবাইল এর প্রয়োজন।যে কোন কাজ করার জন্য প্রথমে  ইচ্ছা,চেষ্টা,মনোবল পরিশ্রম।পেশা হিসাবে ফ্রিলান্সিং অনেক বড় সেক্টর। এখন সব কিছুর সাথে অনলাইন জরিয়ে যাছে। তাই মোবাইল  এর মাধ্যমে খুব সহজে ইনকাম করা যাই।

মোবাইল  এর মাধ্যমে নানা ধরনের ফ্রিলান্সিং করা জাই।যেমন content writing, blogging, graphics design, YouTube  এই সকল কাজ করা যাই ।ফ্রিলান্সিং কাজ করার আগে আপনাকে ফ্রিলান্সিং সম্পর্কে জানতে হবে।কোন সেক্টরে কাজ করলে সহজে ফ্রিল্যান্সার হওয়া যাবে বিবেচনা করতে হবে। তারপর ফ্রিল্যান্সিং করতে ভর্তি হতে হবে। 

মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখে ইনকাম

 মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং শিখে আজ মানুষ লাখ লাখ টাকা ইনকাম করছে।ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ কখনোই নিজে নিজে একা একা করা সম্ভব না। তার জন্য একটি নির্ভরযোগ্য প্রতিষ্ঠানে কোর্স কমপ্লিট করতে হবে এবং যাওয়ার আগে প্রতিষ্ঠানের  বিষয়ে সম্পূর্ণ যাচাই-বাছাই করে ভর্তি হতে হবে। আপনি যদি একটা ভালো প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে পারেন তাহলে সেই প্রতিষ্ঠানে আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং জগতে ইনকামের দিকে নিয়ে যাবে এবং আপনি সেখান থেকে ইনকাম করতে সক্ষম হবেন তাই ফ্রিল্যান্সিং করার আগে সর্বপ্রথম আপনাকে একটা সঠিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে তাহলে আপনি সেখান থেকে ইনকাম শুরু করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে কিভাবে ফ্রিল্যান্সিং করা যাবে 

মোবাইল দিয়ে অনেক রকম ভাবেই আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে আপনি যে সকল প্রকার ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবে তা নিম্নে দেওয়া হলো:

content writing  কনটেন্ট রাইটিং  

blogging ব্লগিং 

graphic design গ্রাফিক্স ডিজাইন 

web desing ওয়েব ডিজাইন 

 YouTube ইউটিউব 

content writing কনটেন্ট রাইটিং 

কন্টেন্ট রাইটিং বর্তমান সময়ে বহুল জনপ্রিয় একটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। কনটেন্ট রাইটিং এই সাইডে মানুষ তার নিজের ইচ্ছামত যে কোন কনটেন্ট লিখতে পারে। এখন মানুষ  বর্তমানে অনলাইনের ওপর নির্ভরশীল হয়ে গেছে আর যে কোন জিনিসের ব্যাপারে অনলাইনে খোঁজাখুঁজি করে।

কনটেন্ট রাইটিং নিয়ে কাজ করার মাধ্যমে মানুষ দ্রুত সফলতা লাভ করতে পারছে। মানুষ অনলাইনে যে সকল বিষয় খোজাখুঁজি করে  আর সেই তথ্যগুলো যদি কনটেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে তুলে ধরা হয় তাহলে সহজেই সে ওয়েব সাইটে টি র‍্যাংকিং করবে এবং দ্রুতই সফলতার দিকে এগিয়ে যাওয়ার সম্ভব। এবং মোবাইলের মাধ্যমেই সেগুলো করা সম্ভব আর এর মাধ্যমে দ্রুত ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। 

কন্টেন্ট রাইটিং নিয়ে কাজ করার জন্য অনেকগুলো অ্যাপস রয়েছে। যে গুলোর মাধ্যমে আপনি কন্টেন্ট রাইটিং এর কাজটি করতে পারবেন। 

WPS office

Microsoft office word 

blogging ব্লগিং

 ফ্রিল্যান্সিং জগতের সবচেয়ে সহজতর কাজ হচ্ছে ব্লগিং। ব্লগিং হলো এমন একটি কাজ যেটি আপনি মানুষের ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট লেখার মাধ্যমে এই ব্লগিং কাজটি করতে পারবেন। ব্লগিং মোবাইলের মাধ্যমে করা সম্ভব।

graphic design গ্রাফিক ডিজাইন 

গ্রাফিক্স ডিজাইন ফ্রিল্যান্সিং  জগতের কঠিন একটি সেক্টর। গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ হলো লোগো তৈরি করা ইমেজ তৈরি করা। যা মোবাইলের মাধ্যমে সম্ভব নয়। গ্রাফিক্স ডিজাইন করার জন্য ল্যাপটপ বা কম্পিউটারের প্রয়োজন হয়। গ্রাফিক্স ডিজাইন কোন ইমেজ বা কোন লোগো তৈরি করার পর আপনি সেটি মোবাইলের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারবেন। 

Canva

Adobe spark  

Adobe Illustrator  draw

web design ওয়েব ডিজাইন  

ওয়েব ডিজাইন এমন একটি সাইজ যে সাইডে আপনি খুব সহজে কাজ করতে পারবেন। ওয়েব ডিজাইন হলোHTML এবং CSSএর কাজ উন্নত লেভেলের ল্যাংগুয়েজ দিয়ে কাজ করার জন্য বা উন্নত লেভেলের ল্যাঙ্গুয়েজ শেখার জন্য ল্যাপটপের প্রয়োজন।

YouTube ইউটিউব 

বর্তমান সময়ে ইউটিউবে একটি জনপ্রিয় সাইড এর মধ্যে পড়ে। ইউটিউবিং করে বড় বড় ইউটিউবাররা এখন খুব সহজেই লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। ইউটিউব এমন একটি সাইট যে সাইডের সকল প্রকারের ভিডিও ভ্রমণ ভিডিও খাবারের ভিডিও লাইফ স্টাইল সকল কিছুর ভিডিও ধারণ করার পর সেই ভিডিও গুলো ইডিটিং করে আপলোড করছে ইউটিউবে। সেগুলো সকল ধরনের মানুষ দেখছে এবং তার থেকে তারা ইনকাম করছে। এখন ইউটিউবিং করেও মানুষ সফলতা অর্জন করতে পারসিখব

শেষ  কথা  

পরিশেষে বলা যায় যে ফ্রিল্যান্সিং জগতে কাজ করার জন্য অনেকগুলোই সেক্টর আছে। কিন্তু আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কোন ধরনের কাজ করতে চাচ্ছেন এবং কোনটি আপনার জন্য সহজ। এই কনটেনটিতে সকল ধরনের কাজের ধারণা তুলে ধরা হয়েছে। আশাকরি মোবাইলের মাধ্যমে ফ্রিল্যান্সিং করার কাজটি আপনাদের কাছে তুলে ধরতে পেরেছি।